অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই অথবা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখটির প্রয়োজন হবে।
এই দুটি তথ্য দিয়ে জন্ম নিবন্ধন everify.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্মতারিখটি ইনপুট করে সার্চ বাটনে ক্লিক করলেই অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যাবে।
সেই সাথে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড করা যাবে।
জন্ম নিবন্ধনের এই অনলাইন কপিটি ডাউনলোড করে এটি দ্বারা জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো করা যাবে। বিস্তারিত প্রক্রিয়া জানার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই
জন্ম নিবন্ধন করার পর অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে নিতে হয়। কারণ যেখানে জন্ম নিবন্ধন করা হয় সেখানে জন্ম নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে নামের কিছুটা ভুল হতে পারে।
অনেকেই জন্ম নিবন্ধন করার পর সেটি বাসায় এনে দেখে যে সেখানে তার নাম অথবা তার পিতা-মাতার নামের কোন অংশে ভুল রয়েছে।
এজন্য অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করে দেখতে হয় যে জন্ম নিবন্ধনের এই কপিটিতে কোন প্রকার ভুল আছে কিনা।
যদি কোন ভুল থাকে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব সেটি সংশোধন করে নিতে হয়। জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে কিভাবে সংশোধন করতে হয় সেটি জানার জন্য আপনি এটি ফলো করতে পারেন।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই বা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন চেক করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন। এখানে যে কয়টি ধাপ দেওয়া আছে সে কয়টি ধাপ ভালোভাবে ফলো করুন।
প্রথম ধাপঃ জন্ম নিবন্ধন যাচাই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন
প্রথম ধাপে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
- সুতরাং অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে হলে জন্ম নিবন্ধন যাচাই ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
- এটিতে ভিজিট করার পর নিচের ছবির মত একটি ড্যাশবোর্ড পাবেন।
- এরপর নিচের ধাপটি অনুসরণ করুন।
দ্বিতীয় ধাপঃ জন্ম নিবন্ধন নাম্বার লিখুন
- অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই ওয়েবসাইটে গিয়ে প্রথম ‘Birth Registration Number’ বক্সে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার প্রদান করতে হবে।
- যেই জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে চাচ্ছেন সেই জন্ম নিবন্ধনের ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি এখানে ভালোভাবে লিখুন।
তৃতীয় ধাপঃ জন্ম তারিখ লিখুন
- তৃতীয় ধাপে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য জন্ম তারিখ লিখতে হবে।
- জন্ম নিবন্ধন যাচাই ওয়েবসাইটে মাঝখানে যে বক্সটি রয়েছে ‘date of birth’ নামের যে অপশনটি, এই বক্সে সঠিকভাবে জন্ম তারিখ টি লিখে দিতে হবে।
জন্ম তারিখ লেখার ক্ষেত্রে YYYY-MM-DD এই ফর্মেটটি অনুসরণ করুন। অর্থাৎ প্রথমে বছর লিখুন, এরপরে মাস, এর পরে দিন লিখুন।
যেমন, কারো জন্ম তারিখ যদি ২৩ মার্চ ২০০২ হয় তাহলে এটি লিখতে হবে এভাবে ২০০২–০৩-২৩। সুতরাং এই ফর্মেটটি অনুসরণ করে সঠিকভাবে জন্ম তারিখ প্রদান করুন।
তৃতীয় ধাপঃ ক্যাপচা পূরণ করুন
- জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য জন্ম নিবন্ধন যাচাই ওয়েবসাইটের তৃতীয় ধাপে ‘Captcha’ টি পূরণ করতে হবে।
- এখানে একটি গাণিতিক ক্যাপচা দেওয়া থাকবে, সেই গাণিতিক ক্যাপচাটি ক্যালকুলেশন করে সঠিক উত্তরটি উত্তরবক্সে বসিয়ে দিন।
চতুর্থ ধাপঃ সার্চ বাটনে ক্লিক করুন
- জন্ম নিবন্ধন যাচাই এর চতুর্থ ধাপে এসে আপনাকে শুধু একটি কাজ করতে হবে। সেটি হচ্ছে ‘Search’ বাটনে ক্লিক করুন।
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড
পঞ্চম ধাপে এসে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পর আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদটি দেখতে পাবেন। এই ধাপে এসে সবকিছু চেক করতে পারবেন যে আপনার জন্ম তারিখের সব তথ্যগুলো ঠিক আছে কিনা।
এখানে ডাউনলোডের কোনো অপশন খুঁজে পাবেন না। তবে এটি প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
প্রিন্ট করার জন্য Ctrl + P চেপে প্রিন্ট অপশনে চলে যান। তবে আপনার যদি প্রিন্টার না থাকে তাহলে অন্য কোথাও গিয়ে আপনাকে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে প্রিন্ট করে নিতে হবে।
জন্ম সনদে কোনো প্রকার ভুল থাকলে সেটা খুব সহজেই অনলাইনেই সংশোধন করা যায়।
জন্ম নিবন্ধনের যে কোনো ভুল অনলাইনে সংশোধন করার জন্য ভিজিট করুন অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সনদ সংশোধন করার নিয়ম
জন্ম নিবন্ধন কি কি কাজে লাগে
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপিটি বা জন্ম নিবন্ধনের অরিজিনাল সার্টিফিকেটটি বিভিন্ন কাজে প্রয়োজন হয়। যেমন,
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ প্রয়োজন হবে।
- অন্যান্য বিভিন্ন সরকারি সেবা রয়েছে সেগুলো পাওয়ার ক্ষেত্রেও জন্ম নিবন্ধন টি প্রয়োজন হবে।
- অন্যদিকে ভোটার হওয়ার সময় জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের প্রয়োজন হয়।
- যেকোনো রোগের টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রেও এই জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
- এছাড়াও অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলো জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন হয়।
এজন্য এসব কাজগুলো করতে গেলে জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপিটি পাওয়ার জন্য https://everify.bdris.gov.bd/ ওয়েব সাইটে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটটি বা জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপিটি ডাউনলোড করে নিন।
১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন যাচাই
আমরা জানি অনলাইনে শুধু মাত্র ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যায়।
কিন্তু ১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন কিভাবে? ১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে যাচাই করা সম্ভব নয় কারণ এটি এখনো জন্ম নিবন্ধন কার্যালয়ের কিছু নথিতে সংরক্ষণ করা আছে। এগুলো অনলাইনে এখনো সংরক্ষণ করা হয়নি।
এজন্য জন্ম নিবন্ধন ওয়েবসাইট কর্তৃক বলা হয়েছে যে যাদের ১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন রয়েছে তারা কার্যালয়ে গিয়ে অনলাইনে তাদের ১৬ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধনটি সংরক্ষণ করার জন্য আবেদন করবেন।
আবেদন করার পর তার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি পরিবর্তিত হয়ে ১৭ ডিজিটের হয়ে যাবে। এরপর সেটি অনলাইনে যাচাই করে নেওয়া যাবে।
হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ অনলাইন চেক
হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার উপায় সম্পর্কে এখন বলব। যাদের জন্ম নিবন্ধন সনদ হারিয়ে গিয়েছে তাদের হারিয়ে যাওয়া জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার জন্য জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি প্রয়োজন হবে।
তবে মনে রাখা প্রয়োজন যে জন্ম নিবন্ধন সনদটি যদি ১৭ ডিজিটের হয় তবে সেটি অনলাইনে ডাউনলোড করে নেওয়া যাবে।
সুতরাং আপনার যদি জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেটের কোন একটি ফটোকপি থাকে সেক্ষেত্রে সেখান থেকে আপনার জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট এর জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি নিয়ে https://everify.bdris.gov.bd/ এই ওয়েবসাইট থেকে জন্ম নিবন্ধন নাম্বার এবং জন্মতারিখ প্রদান করে সেটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
ইউনিয়ন পরিষদ জন্ম নিবন্ধন সনদ চেক
যারা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্ম নিবন্ধন করেছেন তারা ইউনিয়ন পরিষদ জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার জন্য জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি এবং জন্ম তারিখটি সংগ্রহ করে নিচে দেওয়া ধাপ গুলো অনুসরণ করুন-
- ইউনিয়ন পরিষদ জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করার জন্য ভিজিট করুন https://everify.bdris.gov.bd/
- এখানে ভিজিট করার পর নিচের ছবির মত একটি পেজ চলে আসবে।
- এখানে ইউনিয়ন পরিষদে নিবন্ধনকৃত জন্ম সনদটির ১৭ ডিজিটের নাম্বারটি প্রদান করুন।
- এরপর নিচে জন্ম তারিখ প্রদান করুন। জন্ম তারিখ প্রদান করার ক্ষেত্রে প্রথমে বছর, এরপরে মাস, তারপরে দিন লিখুন।
- এরপর নিচের গাণিতিক ক্যাপচাটি পূরণ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন।
- সার্চ বাটনে ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গেই জন্ম নিবন্ধন সনদটি অনলাইনে চলে আসবে।
- এখান থেকেই ডাউনলোড অপশন থেকে ইউনিয়ন পরিষদ জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করা যাবে।
জন্ম নিবন্ধন হেল্পলাইন নাম্বার: জন্ম নিবন্ধন কন্টাক্ট নাম্বার
জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার জন্য আমরা জন্ম নিবন্ধন হেল্পলাইন নাম্বার অথবা জন্ম নিবন্ধন কন্টাক্ট নাম্বার খোঁজ করে থাকি।
জেলাভিত্তিক জন্ম নিবন্ধন কার্যালয়ে বিভিন্ন কর্মকর্তা কর্মরত রয়েছেন। তাদের কাছে ফোন করে জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত যেকোনো সেবা নেওয়া যাবে।
জন্ম নিবন্ধন হেল্পলাইন নাম্বার অথবা জন্ম নিবন্ধন কন্টাক্ট নাম্বার পাওয়ার জন্য ভিজিট করুন জন্ম নিবন্ধন হেল্পলাইন নাম্বার এই ওয়েবসাইটে জেলাভিত্তিক বিভিন্ন কর্মকর্তার নাম্বার রয়েছে।
তাদের কাছে ফোন করে জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত হেল্প নিতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন কপি ডাউনলোড সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর
জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি ডাউনলোড প্রসঙ্গে অনেকেরই অনেক প্রশ্ন থাকতে পারে।
সে সকল প্রশ্নগুলোর মধ্য থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন সংগ্রহ করে সেগুলোর উত্তর প্রদান করার চেষ্টা করেছি। এখান থেকে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে সেটার উত্তর এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন।
যাদের ম্যানুয়াল জন্ম নিবন্ধন রয়েছে অর্থাৎ যেগুলো ১৬ ডিজিটের এবং এখনো অনলাইন করা হয়নি এগুলোর বিষয় করণীয় কি?
উত্তরঃ যাদের ম্যানুয়াল জন্ম নিবন্ধন অর্থাৎ হাতে লেখা জন্ম নিবন্ধন রয়েছে তারা অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন চেক করতে পারেন না।
এজন্য তাদেরকে নির্দিষ্ট কার্যালয়ে গিয়ে জন্ম নিবন্ধনের তথ্যগুলো প্রদান করে এটি অনলাইনে সাবমিট করার জন্য আবেদন করতে হবে।
এক্ষেত্রে তারা কিছু সময়ের মধ্যেই জন্ম নিবন্ধনটি অনলাইনে সাবমিট করে দিবেন। অনলাইনে সংরক্ষণ করা হয়ে গেলে এটি ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন হয়ে যাবে এবং অনলাইন থেকে যেকোনো সময় ডাউনলোড করে নেওয়া যাবে।
১৭ ডিজিটের কম জন্ম নিবন্ধন নাম্বার গুলো কিভাবে ১৭ ডিজিট-এ উন্নীত করা যাবে?
উত্তরঃ যাদের ১৭ ডিজিটের কম জন্ম নিবন্ধন নাম্বার রয়েছে সেগুলো ১৭ ডিজিটে উন্নীত করার জন্য অবশ্যই নির্দিষ্ট এবং নিকটস্থ কার্যালয়ে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে সাবমিট করার জন্য আবেদন করতে হবে।
শুধুমাত্র জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করার কোন উপায় আছে কি?
উত্তরঃ শুধুমাত্র জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করার সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে জন্ম তারিখের পাশাপাশি অবশ্যই জন্ম নিবন্ধনের ১৭ ডিজিটের নাম্বারটির প্রয়োজন হবে।
জন্ম নিবন্ধন সনদ হারিয়ে গেলে করণীয় কি?
উত্তরঃ জন্ম নিবন্ধন সনদ যদি হারিয়ে যায় সে ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধনের অরিজিনাল সার্টিফিকেটটি পেতে হলে অবশ্যই নিকটস্থ কার্যালয়ে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
তবে জন্ম নিবন্ধন সনদটি যদি খুব জরুরি হয়ে থাকে তাহলে সেটি অনলাইন থেকে ডাউনলোড করা নেওয়া যাবে উপরোক্ত পদ্ধতিতে। তবে এর জন্য অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি এবং জন্ম তারিখ প্রয়োজন হবে।
জন্ম নিবন্ধন যদি অনলাইনে শো না করে তাহলে করণীয় কি?
উত্তরঃ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় জন্ম নিবন্ধন চেক করার জন্য তথ্যগুলো প্রদান করে সার্চ বাটনে ক্লিক করলেও জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপিটি শো করে না। এক্ষেত্রে ভয়ের কোন কারণ নাই।
যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি ১৭ ডিজিটের হয় এবং আপনি যদি সঠিক তথ্য প্রদান করে থাকেন তাহলে এটি সার্ভার সমস্যা হতে পারে। সুতরাং কিছুক্ষণ পরে আবার চেষ্টা করে দেখুন।
শেষ কথা
জন্ম নিবন্ধন চেক অথবা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি পাওয়ার জন্য উপরোক্ত পদ্ধতিতে চেষ্টা করুন। যদি আপনার দেওয়া তথ্য গুলো ঠিক থাকে তাহলে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন অনলাইন কপিটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
তবে যদি আপনি জন্ম নিবন্ধনের অরিজিনাল সার্টিফিকেটটি পেতে চান তাহলে অবশ্যই এটি কার্যালয়ে গিয়ে সংগ্রহ করতে হবে। কারণ জন্ম নিবন্ধনের অরিজিনাল কপিটি অনলাইনে পাওয়া যায় না, এটি কার্যালয়ে গিয়ে সংগ্রহ করতে হয়।
জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে কোনো রকম সমস্যা ফেস করলে অবশ্যই জন্ম নিবন্ধন কন্টাক্ট নাম্বারে যোগাযোগ করুন যেগুলো উপরে উল্লেখ করা হয়েছে।
তবে যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন অথবা জন্ম নিবন্ধন অনলাইন চেক সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে সেটি কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাতে পারেন। আমরা আপনাকে সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করার জন্য চেষ্টা করব।