ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় কি সেটি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। অনেক যত্ন করে রাখার পরও যদি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ডটি হারিয়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে চিন্তার কোন কারণ নেই।
বিশেষ কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে ড্রাইভিং লাইসেন্স পুনরায় হাতে পাওয়া সম্ভব। তবে এর জন্য অবশ্যই কিছু সময় প্রয়োজন হবে এবং কিছু ক্ষেত্রে কিছু টাকাও খরচ করা হতে পারে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় কি এবং সেটি কিভাবে ফিরে পেতে হয় সেটি সম্পর্কে সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে আজকের আলোচনায়।
আজকের আলোচনাটি ফলো করলে আশা করি আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স পুনরায় ফিরে পাবেন ইনশাআল্লাহ।
Driving License is Lost?: ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় কী?
আজকাল ড্রাইভিং লাইসেন্স সোনার হরিণের মত হয়ে গেছে। অনেক সাধনার পরে একটি ড্রাইভিং লাইসেন্স হাতে পাওয়া যায়। ড্রাইভিং লাইসেন্স এখন এনআইডি স্মার্ট কার্ডের মত একটি কার্ড যেটি সব সময় বহন করা যায়।
তবে ড্রাইভিং করার সময় বা অন্য কোন সময় ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কি? ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে সেটি আমরা কিভাবে ফিরে পাব?
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে আপাতত চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স যেহেতু বিআরটিএ তে রেজিস্টার করা হয়ে গেছে সেহেতু যেকোনো সময় আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি বিআরটিএ থেকে পুনরায় ইস্যু করা সম্ভব।
এটা করার জন্য বিআরটিএ বরাবর একটি ফরম পূরণ করে নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে। তাহলে কিছুদিন পর আবার একটি ড্রাইভিং লাভ লাইসেন্স কার্ড আপনাকে বিআরটিএ কর্তৃক প্রদান করা হবে।
বাইকের লাইসেন্স হারিয়ে গেলে ফিরে পাবেন যেভাবে
যদি কোন কারনে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সে হারিয়ে যায় তাহলে প্রথম এবং প্রাইমারি কাজ হচ্ছে সংশ্লিষ্ট থানায় একটি জিডি করা যাতে ড্রাইভিং লাইসেন্সটি কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই খুব সহজে ফিরে পাওয়া যায়।
তবে ড্রাইভিং লাইসেন্স টি যদি কোনোভাবে ফিরে পাওয়া না যায় তাহলে বিআরটিএ বরাবর একটি ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য পুনরায় আবেদন করতে হবে। আবেদনটি বিআরটিএ এর অফিসে গিয়ে অথবা অনলাইন থেকে করতে হবে এবং ফি প্রদান করতে হবে।
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সে আবেদন শুধুমাত্র ড্রাইভিং লাইসেন্সধারী ব্যক্তি করতে পারবে। এজন্য তাকে তার ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত কিছু কাগজপত্র বিআরটিএ এর অফিসে জমা দিতে হবে।
সেই সাথে বিআরটিএ এর অফিস থেকে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদনের জন্য একটি ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে।
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের জন্য যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে এবং কিভাবে আবেদন করবেন সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হয়েছে।
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের জন্য আপনার যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সেগুলো নিচে পয়েন্ট আকারে উল্লেখ করা হলো-
- আপনি সংশ্লিষ্ট থানায় যে জিডি করেছেন সেই জিডির একটি কপি লাগবে এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স লাগবে।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স কেন লাগবে সেটি প্রশ্ন আসতে পারে। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিপক্ষে কোন মামলা বা অন্য কোন সমস্যা জড়িত আছে কিনা সেটি চেক করার জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের পক্ষে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স প্রদান করতে হবে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এটি প্রয়োজন নাও হতে পারে। এজন্য এটি আপনাকে বিআরটিএ এর অফিসে গিয়ে জেনে নিতে হবে।
- নির্ধারিত ফি জমাদানের রশিদ
- লাইসেন্স ধারীর এক কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের প্রক্রিয়া
এখন চলুন ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন কিভাবে করতে হয় সেটি আমরা জানবো। ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন সাধারণত দুই প্রকারে করা যায়।
একটি হচ্ছে অনলাইনে, অন্যটি হচ্ছে সরাসরি বিআরটিএ এর অফিসে গিয়ে। আপনি যেটি সুবিধা মনে হয় আপনি সেটি অনুযায়ী আবেদন করতে পারেন।
অনলাইনে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের প্রক্রিয়া
আপনি যদি অনলাইনে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে নিচে দেওয়া নির্দেশনা গুলো ফলো করুন।
- ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য প্রথমে বিআরটিএ সেবা বাতায়ন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
- এখানে প্রবেশ করার পর প্রথমে লগইন করে নিতে হবে।
- লগইন করার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। পূর্বেই যদি কোন অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে তাহলে পূর্বের একাউন্টের তথ্য দিয়ে এখানে লগইন করতে হবে। আর যদি পূর্বে কোন একাউন্ট না থাকে তাহলে এখানে ‘নিবন্ধন’ বাটনে ক্লিক করে একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার জন্য মোবাইল নাম্বার সহ একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড সেটআপ করে নিতে হয়।
- একাউন্ট তৈরি করার পর ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে পুনরায় লগইন করতে হবে।
- লগইন করার পর উপরে মেনু বার থেকে ‘ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদন’ অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।
- এরপর এখানে একটি ফর্ম চলে আসবে। এই ফর্মটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে।
- ফরমটি পূরণ করার পর ফি পেমেন্ট করার জন্য এটি অপশন চলে আসবে। এখানে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফি পরিশোধ করা যাবে।
- ফি পরিশোধ করার পর এখানে কাগজপত্র আপলোড করার জন্য কিছু অপশন পাবেন। এখানে যেসব কাগজপত্র আপলোড করতে বলবে সে কাগজপত্র গুলো আপনার ডিভাইসের স্ক্যান করে আপলোড করে দিন।
- সবকিছু করা হয়ে গেলে ‘সাবমিট’ বাটনে ক্লিক করুন। এরপর এই ফর্মটি প্রিন্ট করে নিয়ে বিআরটিএ এর যেই অফিস থেকে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি ইস্যু করা হয়েছিল সেখানে গিয়ে জমা দিতে হবে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য যদি সঠিক থাকে তাহলে এটি বিআরটিএ এর অফিস কর্তৃ গ্রহণ করা হবে এবং পরবর্তীতে ড্রাইভিং লাইসেন্স পুনরায় সংগ্রহের জন্য আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
- এরপর নির্ধারিত সময়ে গিয়ে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটি বিআরটিএ এর অফিস থেকে সংগ্রহ করুন।
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি
এখন চলুন একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেব সেটি হচ্ছে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের ক্ষেত্রে কত টাকা ফি প্রদান করতে হবে। ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের ক্ষেত্রে গ্রাহককে ৮৭৫ টাকা ফি প্রদান করতে হয়।
এটি যে কোন ব্যাংকের মাধ্যমে প্রদান করা যাবে। এটি চাইলে অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিং গেটওয়ের মাধ্যমেও প্রদান করা যাবে। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে আবেদনের খরচ কমতে বা বাড়তে পারে।
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে কতদিন সময় লাগে
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যাওয়ার পর উপরিউক্ত পদ্ধতিতে আপনি একটি ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
অনলাইনে না করতে পারলে আপনি সরাসরি সেটি বিআরটিএ এর অফিসে গিয়ে করতে পারবেন তবে এর জন্য অবশ্যই একটি স্থানীয় থানায় জিডির কপি নিয়ে যেতে হবে।
আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যাওয়ার পর আপনার প্রাথমিক কাজ হচ্ছে থানায় একটি জিডি করা। এরপর এই জিডির কপিটি নিয়ে স্থানীয় বিআরটিএ অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে।
ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স আবেদনের পর সেটি পাওয়ার জন্য আপনাকে বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
সেটি কয়েক সপ্তাহ সময়ে নিতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে এটি তিন মাসেরও বেশি সময় নিতে পারে। এই সময়টা ধৈর্য ধরে ধরে অপেক্ষা করুন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত করণীয় কি?
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত আপনার করণীয় হচ্ছে ড্রাইভিং না করা। কারণ ড্রাইভিং করতে গেলে আপনার অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রয়োজন হবে।
ট্রাফিক পুলিশ যদি আপনার কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স না পায় তাহলে আপনি বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে পারেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন জরিমানা এবং শাস্তির মুখোমুখি হতে পারেন।
সুতরাং এই সময়টা ড্রাইভিং করা থেকে বিরত থাকুন। তবে আপনার যদি খুব জরুরী ড্রাইভিং করা হয়ে থাকে তাহলে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর একটি অনলাইন কপি ডাউনলোড করে সেটি নিজের সাথে রাখতে পারেন।
যে কোন সমস্যায় পড়লে অনলাইন কপিটি দিয়ে ছোটখাটো কিছু সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইনে পাওয়ার জন্য ভিজিট করুন ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন কপি ডাউনলোড
এখানে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি রয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পর অনলাইনে সেটি আপনি খুব সহজেই ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় সংক্রান্ত প্রশ্ন উত্তর
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এখানে সংগ্রহ করে সেগুলোর উত্তর প্রদান করা হলো-
আমার অরিজিনাল ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় কি?
উত্তরঃ আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে প্রথম কাজ হচ্ছে স্থানীয় থানায় একটি জিডি করা। থানায় জিডি করে সেই জিডির কপিটি নিয়ে আপনার নিকটস্থ বিআরটিএ এর অফিসে গিয়ে ডুপ্লিকেট আরেকটি ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা।
তবে এটি আপনি চাইলে আজকের দেওয়া পদ্ধতি অনুযায়ী অনলাইনে করতে পারবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যাওয়ার পরও আমি কি ড্রাইভ করতে পারব?
উত্তরঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে ড্রাইভ করা উচিত নয় কারণ এটি যেকোনো সময় সমস্যায় ফেলতে পারে। ড্রাইভ করার সময় ট্রাফিক পুলিশ যে কোন সময় আপনার গাড়ি আটকে দিতে পারে এবং আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখতে পারে।
সুতরাং ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে গাড়ি বা মোটরবাইক ড্রাইভ করা উচিত নয়।
একটি ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে কতদিন সময় লাগতে পারে?
উত্তরঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যাওয়ার পর আপনি যদি বিআরটিএ এর অফিসে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনার কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। এই সময়টা খুব ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের অনলাইন কপি দিয়ে কি ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কাজ চালানো যাবে?
উত্তরঃ আসলে ড্রাইভিং লাইসেন্সের অরজিনাল স্মার্ট কার্ড এবং অনলাইন কপি এর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের অরিজিনাল স্মার্ট কার্ড টি হচ্ছে আপনার মূল সনদ। কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে মূল সনদটি কাছে না থাকলে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্সের অনলাইন কপিটি দিয়ে কাজ চালাতে পারেন। তবে সব ক্ষেত্রে নয়।
শেষ কথা
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে আপনার কি করা উচিত সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আজকের এই আলোচনায়।
ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে প্রথম কাজ হিসেবে স্থানীয় থানায় একটি জিডি করবেন। এরপর জিডির কপিটি নিয়ে অনলাইনে বা স্থানীয় বিআরটিএ অফিসে গিয়ে একটি ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবেন।
এক্ষেত্রে তাদেরকে নির্দিষ্ট ফি প্রদান করে আপনার ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন সম্পন্ন করুন। ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে চিন্তা করার কোনো কারণ নেই।
মাথা ঠান্ডা করে উপরোক্ত কাজগুলো সম্পন্ন করলেই ড্রাইভিং লাইসেন্স আপনি পুনরায় ফিরে পাবেন। তবে সব সময় খেয়াল করবেন যাতে উপরোক্ত কাজগুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন করা হয়।
যদি অন্য কোন ত্রুটি থাকে বা আপনার তথ্য প্রদান করতে যদি কোন ভুল হয় তাহলে আপনার ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনটি বাতিল হয়ে যেতে পারে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স সংক্রান্ত আপনার কোন প্রশ্ন থেকে থাকলে সেটি কমেন্ট বক্সে যোগ করতে পারেন। আমরা আপনার উত্তর দেয়ার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব।
আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেছে কোন কপিও নেই এখন করনীয় কি???😢
প্রিয় ভিজিটর, আপনি যদি ইতোমধ্যেই আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে ফেলেন তাহলে প্রথমেই স্থানীয় থানায় একটি জিডি করুন। পরবর্তীতে ডুপ্লিকেট ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করুন। এটি আপনি বিআরটিএ অফিসে গিয়ে অথবা অনলাইনেও করতে পারবেন।